প্রতিটি জেলায় করোনা হাসপাতাল তৈরির প্রক্রিয়া শুরু করল রাজ্য সরকার। ইতিমধ্যেই জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য অধিকর্তাদের সঙ্গে স্বাস্থ্যভবনে এবিষয়ে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক হয়েছে। সেখানেই জেলার সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতালগুলোর বর্তমান অবস্থা এবং সেগুলিকে করোনা চিকিৎসার জন্য প্রস্তুত করতে কী প্রয়োজন, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলেই সূত্রের খবর।
করোনার কামড় ক্রমশ জোরাল হচ্ছে রাজ্যে। শেষ দু’দিনে আক্রান্তের সংখ্যা দুশ্চিন্তা বাড়িয়েছে। পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য অধিকর্তাদের নিয়ে একটি বৈঠক করা হয় স্বাস্থ্যভবনে। জানা গিয়েছে, সেই বৈঠকে রাজ্যেরর ৪০ টি সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতালের বর্তমান পরিস্থিতির খোঁজ নেওয়া হয়। করোনা আক্রান্তদের পরিষেবা দিতে বা কোয়ারেন্টাইন সেন্টার তৈরির ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা সেখানে রয়েছে কি না, তা জিজ্ঞস করা হয়। করোনা চিকিৎসার উপযোগী করে তুলতে হাসপাতালগুলিতে আর কী কী পরিকাঠামো প্রয়োজন, তাও জিজ্ঞেস করা হয়। অবিলম্বেই একটি তালিকা পেশের নির্দেশ দেন স্বাস্থ্যকর্তারা। সেই তালিকার ভিত্তিতেই শুরু হবে কাজ।
প্রসঙ্গত, পরিস্থিতি যেদিকে এগোচ্ছে তাতে আগামী দু-চারদিনে নতুন আক্রান্তের সংখ্যা অনেকটাই বাড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। সেই দিক চিন্তা করেই রাজ্য সরকারের তরফে প্রতিটি জেলার হাসপাতালেই করোনা চিকিৎসা ও কোয়ারেন্টাইন সেন্টার তৈরির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এভাবেই পরিস্থিতি কিছুটা হলেও আয়ত্তে রাখা সম্ভব বলে মনে করা হচ্ছে।
Always updated & always truth
CORONAVIRUS update in kolkata |
করোনার কামড় ক্রমশ জোরাল হচ্ছে রাজ্যে। শেষ দু’দিনে আক্রান্তের সংখ্যা দুশ্চিন্তা বাড়িয়েছে। পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য অধিকর্তাদের নিয়ে একটি বৈঠক করা হয় স্বাস্থ্যভবনে। জানা গিয়েছে, সেই বৈঠকে রাজ্যেরর ৪০ টি সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতালের বর্তমান পরিস্থিতির খোঁজ নেওয়া হয়। করোনা আক্রান্তদের পরিষেবা দিতে বা কোয়ারেন্টাইন সেন্টার তৈরির ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা সেখানে রয়েছে কি না, তা জিজ্ঞস করা হয়। করোনা চিকিৎসার উপযোগী করে তুলতে হাসপাতালগুলিতে আর কী কী পরিকাঠামো প্রয়োজন, তাও জিজ্ঞেস করা হয়। অবিলম্বেই একটি তালিকা পেশের নির্দেশ দেন স্বাস্থ্যকর্তারা। সেই তালিকার ভিত্তিতেই শুরু হবে কাজ।
প্রসঙ্গত, পরিস্থিতি যেদিকে এগোচ্ছে তাতে আগামী দু-চারদিনে নতুন আক্রান্তের সংখ্যা অনেকটাই বাড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। সেই দিক চিন্তা করেই রাজ্য সরকারের তরফে প্রতিটি জেলার হাসপাতালেই করোনা চিকিৎসা ও কোয়ারেন্টাইন সেন্টার তৈরির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এভাবেই পরিস্থিতি কিছুটা হলেও আয়ত্তে রাখা সম্ভব বলে মনে করা হচ্ছে।
Always updated & always truth
0 Comments
Always updated & always truth